“একজন বান্দার জ্ঞানের গভীরতা যত বেশি হয় আল্লাহভীতিও তত বেশি হয়, আখিরাতের প্রতি তার মনোযোগ যত বেশি হয় দুনিয়ার প্রতি অনাসক্তিও তত বেশি হয়।”
— আল-ফুদাইল ইবনে ইয়্যাদ (রাহিমাহুল্লাহ)
“যখন পারস্পরিক গীবত চালু হয়ে যায়, তখন আল্লাহর জন্য ভ্রাতৃত্ব উধাও হয়ে যায়; সেই সময়ে তোমরা হয়ে যাবে সেই বস্তুগুলোর মতন যার বাইরে সোনা এবং রূপার আবরণ থাকলেও ভেতরে থাকে কাঠ, যার নিছক বাহিরটাই দেখতে ভালো।”
— আল-ফুদাইল ইবনে ইয়্যাদ (রাহিমাহুল্লাহ)
“অল্প সংখ্যক মানুষ হেদায়াতের পথে চলে বলে সেই পথে চলার সময় একাকীত্ববোধ করবেন না, এবং বিপুল সংখ্যক ধ্বংসপ্রাপ্ত পথিকদের (পথভ্রষ্টতার পথে) দেখে বিভ্রান্ত হবেন না।”
— আল-ফুদাইল ইবনে ইয়্যাদ (রাহিমাহুল্লাহ)
পাঁচটি বিষয় জীবনের প্রতিবন্ধকতার সাথে সম্পর্কিত:
১) হৃদয় কঠিন থাকা,
২) চোখ থেকে যখন অশ্রুপাত না হওয়া,
৩) হায়া (লজ্জাশীলতা) সীমিত পরিমাণ থাকা,
৪) জাগতিক জীবনের প্রতি আসক্তি,
৫) জীবনের দীর্ঘমেয়াদি আশা/আকাঙ্খা।
— আল-ফুদাইল ইবনে ইয়্যাদ (রাহিমাহুল্লাহ)
“যে ব্যক্তি এমন একজন ভাইকে খুঁজে যে ত্রুটিমুক্ত হবে, সে কোনদিন কোন ভাইকে তার বন্ধু হিসেবে পাবে না।”
— আল-ফুদাইল ইবনে ইয়্যাদ (রাহিমাহুল্লাহ)
“জীবনের যে সময়টুকু বাকী আছে সেটুকু ত্রুটিমুক্ত রাখুন, আপনার অতীতে যা হয়ে গেছে তা আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন।”
— আল-ফুদাইল ইবনে ইয়্যাদ (রাহিমাহুল্লাহ)
“উত্তম চরিত্রের মানুষ ছাড়া অন্যদের সাথে মেলামেশা করবেন না; কেননা যার চরিত্র উত্তম তিনি যা কিছু বয়ে আনেন তা শুধুই উত্তম, অন্যদিকে যার চরিত্র খারাপ সে যা বয়ে আনে তা শুধুই খারাপ।”
— আল-ফুদাইল ইবনে ইয়্যাদ (রাহিমাহুল্লাহ)
"আল-ফুদাইল ইবন ইয়্যাদ (রাহিমাহুল্লাহ)"
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
সুন্দর স্বাবলম্বী ভাষায় কমেন্ট করার অনুরোধ রইলো.....